ভোজন
বাঙালির নববর্ষে দুপুরে ও রাতে রান্না করার জন্য প্রচুর পদ রয়েছে। তার মধ্যে কিছু এই তালিকায় দেওয়া হলো…
যেকোনো শুভ দিন বা অনুষ্ঠানে পাঁচ রকম ভাজা হয়েই থাকে। বছরের প্রথম দিন দুপুরের ভাতের পাতে থাকুক পাঁচ ভাজা আলু ভাজা/কুমড়ো ভাজা/বেগুন ভাজা/ পটল ভাজা/সজনে ফুলের বড়া ভাজা
পোস্তর বড়া একটি ভীষণ সুস্বাদু বাঙালি বড়া ভাজা যা খেতে প্রত্যেকেই পছন্দ করেন। পয়লা বৈশাখে প্রিয়জনদের ভাতের সাথে পোস্তর সুস্বাদু বড়া পরিবেশন করুন।
এই দুরকমের পোলাও বাঙালী হেঁসেল এ বেশ জনপ্রিয়। রং, স্বাদ ও গন্ধের মেল বন্ধনে তৈরী করা এই জনপ্রিয় রেসিপি বঙ্গবাসী দের খাদ্য তালিকার মধ্যে শ্রেষ্ঠ।
মাছের কালিয়ার মত জনপ্রিয় রেসিপি অবশ্যই করে ফেলুন নববর্ষে। মশলাদার জিভে জল আনা মাছের কারিতে ব্যবহার করতে পারেন রুই অথবা কাতলা মাছ।
মটন কারির সবারই খুব পছন্দের পদ। পোলাও বা সাদা ভাতের সাথে মটন কারির মত সুস্বাদু রেসিপির মেলবন্ধন চির অটুট।
কষা কষা করে রান্না করা চিকেন আপনার নববর্ষের দিন আরো সেরা করে তুলবে। গাঢ়, সোনালী খয়েরী রঙের চিকেন কষা বানিয়ে ফেলুন বছরের প্রথম দিন।
আমসত্ত্ব, কাজু বাদাম, ও কিশমিশ দিয়ে বানানো টমেটোর চাটনি অতিথিদের পছন্দ হবেই। শেষ পাতে একটু মিষ্টি চাটনি হলে মন্দ হয় না, তাই না!
বাঙালীদের শেষ পাতে মিষ্টি অর্থাৎ ডেজার্ট না হলে বছরের প্রথম দিনের ভোজন কি সম্পূর্ণ হবে? স্বাদে আহ্লাদে মিষ্টি মুখে থাকুক প্রত্যেক বাঙালী। তাই শেষ পাতে পড়ুক রসগোল্লা ও লাল দই।
Next: আরো বাঙালি খাবারের রেসিপি পরে নিন।
এগুলি নববর্ষে বানানোর কিছু সুস্বাধু পদ। পড়ার জন্য ধন্যবাদ!